অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথিদের সঙ্গে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপালী চৌধুরী এবং ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) পক্ষে সহসভাপতি (জাতীয় বিষয়ক) স্থপতি মোহাম্মদ আলী নকী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএবির সাধারণ সম্পাদক স্থপতি নবী নেওয়াজ খান, বিপিবিএলের সিওও ও পরিচালক মহসিন হাবিব চৌধুরী, সিবিও এ কে এম সাদেক নেওয়াজ, সিএসপিইজেড প্রধান সাব্বির আহমেদ, অ্যাওয়ার্ড ডিরেক্টর স্থপতি আছিয়া করিম, ডেপুটি ডিরেক্টর স্থপতি আবু মুসা ইফতেখার, ডেপুটি ডিরেক্টর নাযিফা তাবাসুম। এ ছাড়া, দেশের বিশিষ্ট স্থপতি, আইএবির ২৫ তম কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা এবং বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের বিভিন্ন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয় আবেদন করা প্রজেক্ট থেকে সেরা হিসেবে সাতটি প্রজেক্ট নির্বাচন করা হবে এবং প্রত্যেক বিজয়ী পাবেন ট্রফি ও সার্টিফিকেটের সঙ্গে ২ লাখ টাকার পুরস্কার।
উপস্থিত অতিথিদের উদ্দেশে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপালী চৌধুরী বলেন, ‘অসাধারণ সব ডিজাইনের কারিগর দেশের স্থপতিদের অক্লান্ত প্রচেষ্টা প্রায়ই অগোচরে থেকে যায়। ২২ বছর ধরে চলমান এই অ্যাওয়ার্ডের লক্ষ্যই তাঁদের পরিশ্রমকে মূল্যায়ন করা এবং প্রতিভাকে সম্মান জানানো। আমরা আমাদের দেশের স্থপতিদের অনুপ্রাণিত ও উৎসাহ দিতে এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান ধারাবাহিকতার সঙ্গে ভবিষ্যতেও চালিয়ে যেতে চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট স্থপতি মোহাম্মদ আলী নকী বলেন, ‘এই ধরনের অনুষ্ঠান স্থপতিদের অনুপ্রেরণা ও উৎকর্ষ সাধনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বার্জারের এমন অসাধারণ প্ল্যাটফর্মের অংশ হতে পেরে আইএবি গর্বিত।’
এ বছর বিচারক প্যানেলে থাকছেন স্বনামধন্য স্থপতি আবু হায়দার ইমামউদ্দিন, স্থপতি বায়েজিদ মাহবুব খন্দকার, স্থপতি তামান্না সাঈদ, স্থপতি গিবসন রিহ, কিরা এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা কামার আহমেদ সাইমন। প্রকল্প মনোনীত করার শেষ তারিখ ১৪ জুন।